নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা-এঁর হস্তেক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া অপ্রাপ্ত বয়স্ক এক মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।জানা যায় অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েকে বিবাহ দেওয়া ও বাল্যবিবাহের আযোজন পরিচালনা করার অপরাধে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে কনের মামা ওসমানকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা।
শনিবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার আশারতলী ঐ শিক্ষার্থী নানার বাড়িতে গিয়ে এ বিয়ে বন্ধ করার পর ভ্রম্যামান আদালত পরিচালনা করে অভিভাবক কে ১০হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়।
সুমাইয়া বিনতে দিলওয়ারা রামু আল গিফারী আদর্শ দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও নাইক্ষ্যংছড়ি আশারতলী গ্রামের ৮নং ওয়ার্ড মৃত্যু ফরিদুল আলমের মেয়ে।নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেল শর্মা সাংবাদিক দের বলেন,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমাইয়ার নানার বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে মেয়ের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মেয়ের মামাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত অঙ্গীকারনামা নিয়ে বিয়েটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
আগামীতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানা গেছে।এসময় থানা পুলিশের একটি টিম ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।