

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-বান্দরবান পার্বত্য জেলার অবৈধ ভাবে জোত পারমিট নামের বন থেকে কাঠ পাচার অব্যাহত রয়েছে বলে রুমা উপেেজলা মাসিক বন ও পরিবেশ রক্ষায় সভায় অভিযোগ উৎথাপন করেছেন স্থানীয় মৌজার হেডম্যান ও স্থানীয় প্রশাসন।বুধবার সকালে রুমায় উপজেলার মাসিক সভায় এলাকার রাজস্ব আদায়,বন ও পরিবেশ রক্ষায় ব্যাপক ভাবে আলোচনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ শরিফুল হক।এই সময় আলোচনা সভায় রুমা উপজেলায় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা অফিসার ইনর্চাজ মো:শরিফুল ইসলাম জানান যে,পাইন্দু রেঞ্জ বা পাইন্দু মৌজার এলাকার জোত অনুবলে বৃক্ষ নিধমের করে অবৈধ কাঠ ৬ হাজার ঘনফুট পাচারে অপেক্ষায় রয়েছে বলে সভায় জানানো হয়।সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বন বিভাগের কর্মকর্তাদের পাইন্দু ও রুমায় অন্যান্য এলাকার জোত অনুবলে কাঠ গুলোর জব্দ করা বন কর্মকর্তা প্রতি নিদের্শ দেন মাসিক সভায়।রুমায় বন বিভাগের পাইন্দু রেঞ্জ কর্মকর্তা কার্যালয়ের উপস্থিত হলে অফিস খোলা সত্বেও কর্মকর্তা কাউকে পাওয়ার যায়নি। মুঠো ফোনে বান্দরবান বিভাগীয় বন কর্মকতা বা ডিএফও মো:কামাল হোসেন বলে বিষয়টি খাটিয়ে দেখা হবে এবং তিনি মুঠো ফোনটি পাইন্দু রেঞ্জ কর্মকর্তা মো:তোষাররফ হোসেন সাথে কথা বলা জন্য অনুরোধ করেন।পাইন্দু রেঞ্জ কর্মকর্তা মো:তোষাররফ (এফ আর) হোসেন সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন উপজেলা মাসিক সভায় সিধান্ত বিষয় তিনি এখনো জানেন না এবং সরকারী কাজের জন্য বান্দরবান বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কার্যালয়ের আসছি।পাইন্দু বন বিভাগের অফিস খোলা কিন্তুু কর্মকর্তা কেউ নেই বিষয়ে এরিয়ে যান তিনি।
মাসিক সভায় ঝিড়ি ও সাংঙ্গু নদী থেকে প্রাকৃতিক পাথর উত্তোলন ও বালু উত্তোলন বন্ধ করার জন্য সিধান্ত হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য জুয়েল বম,রুমা উপজেলা চেয়ারম্যান অংথোয়াইচিং মারমা,রুমা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: শরিফুল ইসলাম রুমা বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা ব্রজ গোপাল পলি রেঞ্জ কর্মকর্তা আনিসুল হক সেপ্রু মৌজা হেডম্যান মংথোয়াই সিংগুম মৌজা হেডম্যান উহ্লাচিং মারমা পাইন্দু মৌজা হেডম্যান মংচউ মারমা কোলদে মৌজা হেডম্যান শৈচিংথুই মারমা পলি মৌজা হেডম্যান চিংসামং মারমা কেংগুন মৌজা হেডম্যান ক্যসাউ মারমা প্রমূখ।