প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যানে বান্দরবানের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়ন হয়েছে।পার্বত্য শান্তি চুক্তির পর পার্বত্য দুর্গম এলাকা গুলোতেও উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছে গেছে।এমনটাই জানিয়েছেন বান্দরবান ৩০০নং আসনের আওয়ামীলীগ প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রচারনার অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সাথে বান্দরবান প্রান্ত থেকে ভার্চুয়াল জনসভার মাধ্যমে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় বীর বাহাদুর আরো বলেন,প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আন্তরিকতার কারণে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়,বান্দরবান নার্সিং কলেজ,কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র,বিভিন্ন সড়ক,ব্রীজ, স্কুল,কলেজ, মসজিদ,মন্দির,গির্জা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।এছাড়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস স্থাপিত হয়েছে।এছাড়া পর্যায়ক্রমে আরো স্কুল ও কলেজ ভবন নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে।মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন হয়েছে।সড়ক যোগাযোগের কারণে পার্বত্য দুর্গম এলাকা গুলো থেকে স্থানীয় কৃষকরা উৎপাদিত কৃষিপণ্য খুব সহজে বাজারজাত করতে পারছে।
তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনা পর্যায়ক্রমে নরসিংদী,জামালপুর, কিশোরগঞ্জ,শেরপুর,বান্দরবান,চাদঁপুর জেলার নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেন।এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ক্যশৈহ্লা বলেন, আগামী ৭ তারিখ নির্বাচন হবে।আমাদের প্রার্থী বীর বাহাদুর ৭বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। বান্দরবানে বাঙ্গালীসহ ১২টা জাতি শান্তিপূর্ন ভাবে সহ অবস্থানে বসবাস করে।এখানে নতুন ভোটারও উপস্থিত আছে,তাদের একটু সাক্ষাতকার দিবেন।আপনাকে একপলক দেখার জন্য অধির আগ্রহে আছে তারা।এসময় ক্যশৈহ্লা আরো বলেন,সচ্ছ রাজনীতিবীদ আপনার ভাই বীর বাহাদুর এখানে উপস্থিত হয়েছেন।এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য প্রদানের অনুমতি প্রদান করলে নতুন ভোটার বিজন তংচঙ্গ্যাসহ প্রথম বারের ভোট দিতে অপেক্ষমান কয়েকজন ভোটার কথা বলেন।
বান্দরবান প্রান্তে এসময় উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ক্যশৈহ্লা, সহ-সভাপতি মো.শফিকুর রহমান,সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক লক্ষীপদ দাশ,সাংগঠনিক সম্পাদক অজিত কান্তি দাশ, চৌধুরী প্রকাশ বড়ুয়া,প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাদেক হোসেন চৌধুরীসহ সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীরা।