ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবুর খুটির জোর কোথায়???


প্রকাশের সময় :৫ জানুয়ারি, ২০১৮ ৫:৪৮ : পূর্বাহ্ণ 746 Views

সিএইচটি নিউজ ডেস্কঃ-খুলনা খালিশপুর থানায় গত ২৬শে জানুয়ারী ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবু তার সহযোগীদের নিয়ে সাংবাদিক ইশরাত ইভার নামে একটি তথ্য প্রযুক্তি আইনে মিথ্যা মামলা দায়ের করে। যে মামলাটা পুরোপুরি মিথ্যা। হা এটাই সত্য।এখন সবকিছু সম্ভব। খালিশপুর থানায় শাহজাহানের চোখ উপরিয়ে নিলো তাও তারা নিরাপরাধ।সাংবাদিক ইশরাত ইভার নামে মিথ্যা মামলা দিলো সেই মিথ্যা মামলার ওসি এসআই বদলি হলো অন্য একজন এসআই দিয়ে রাতের আধারে মিথ্যা চার্জশিট দাখিল করলো।দেখা যাক মিথ্যার উপর কতোদিন চলে।প্রতিবাদ আগেও ছিলো এখনও আছে ও সামনেও থাকবে।মিথ্যার কাছে মাথা নতো নয়।মামলায় উল্লেখ হয় একটা ফেসবুক আইডি ইশরাত ইভা ব্যবহার করে ভূমিদস্যুর মানহানি করছে কিন্তু সেই আইডিটা ইশরাত ইভার নয় এবং আইডির আসল মালিকও খালিশপুরে বর্তমানে বসবাস করছে।সাংবাদিক ইশরাত ইভার ধারাবাহিক দুইটা প্রতিবেদন প্রকাশ হবার পরেই এই মামলা করে ভূমিদস্যু বাবু।মামলায় খালিশপুরের অর্ধশত নেতাকর্মী এবং সাধারণ জনগনের স্বাক্ষ্য উল্লেখিত রয়েছে।যে পরিবারকে নিয়ে ইশরাত ইভার এই প্রতিবেদন সেই পরিবারের নাম, মামলা নং,ছবি ও মোবাইল নাম্বার সহ প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ইশরাত ইভা।এমনকি সেই পরিবারের মামলায় এখন পর্যন্ত ওই ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবু খুলনা জজ কোর্টে হাজিরা দিয়ে চলেছে।তাহলে কিভাবে উল্লেখিত বিষয়াবলি মিথ্যা?কিভাবে প্রমান ছারা মামলা চার্জশিট খালিশপুর থানা দিলো?প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে উত্তর নাই?আসল বিষয় হলো তারা চায় না ইশরাত ইভা সাংবাদিকতা করুক এবং তার অনলাইন পত্রিকাটা চলুক। তাই ব্যক্তিগত ভাবেই ইশরাত ইভাকে কাজ করতে না দেয়ার জন্য এই মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবু।এদিকে
ভূমিদস্যু খুলনার এই তকদির হোসেন বাবুর খুঁটির জোর কোথায় এটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সমগ্র খুলনায়।একদিকে তিনি ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত পেয়েছেন আবার অন্যদিকে কিছু অসৎ পুলিশকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ দিয়ে নিজেকে সাধু বানানোর অপচেষ্টা করছেন।ভূমিদস্যু তকদির হোসেন বাবুর অপকর্মের নানা ফিরিস্তি এখন খুলনার সুন্দরবন থেকে বান্দরবান পর্যন্ত সকলে জেনে গেছেন।একজন নারী সাংবাদিক কে হেনস্তা করতে এমন কোনও কূটকৌশল বাকি নাই যা তিনি করছেন না।এমতাবস্থায় সর্বমহলে প্রশ্ন উঠেছে খুলনার এই ভূমিদস্যু তকদির হোসেন এর খুঁটির জোরটা কোথায়।তাঁর অবৈধ এই খুঁটির ভেঙ্গে দিতে সংবাদ পত্রের সঙ্গে জড়িত সংবাদকর্মীরা একযোগে আন্দোলনে নামতে প্রস্তুত আছে।সত্য কে কখনও মিত্থা দিয়ে আড়াল করা যায় না।তকদির হোসেনও টাকার বিনিময়ে চার্জশিট তৈরী করে বহুল পঠিত  খুলনার কন্ঠ সম্পাদক ও প্রকাশকের কলমের শক্তি কোনওভাবেই নিস্তব্ধ করতে পারবেনা।সাংবাদিক সমাজ এই ধরনের ভূমিদস্যু কে আইনি প্রক্রিয়াতেই মোকাবেলা করবে এবং একযোগে আন্দোলনে নামতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।লিখেছেনঃ-(সুমনা ইসলাম,খুলনা)

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
November 2024
M T W T F S S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!