বিনোদন নিউজ ডেস্কঃ-পরীমনি দেখতে পরীর মতোই।অনিন্দ্য সুন্দরী জনপ্রিয় এই নায়িকাকে ঘিরে রয়েছে নানা বিতর্ক।বিশেষ করে তার বিয়ে নিয়ে রয়েছে ভক্ত ও মিডিয়াপাড়াতে নানা গুঞ্জন।নতুন করে প্রেমিক তামিমকে নিয়ে নানা বাড়িতে শীতের পিঠা খেতে যাওয়ার পর গুঞ্জন উঠেছে গোপনে তারা বিয়ে করেছেন।যদিও পরিমনি বিয়ের খবর উড়িয়ে দিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।তবে পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজের অনুসন্ধানে জানা গেছে,নতুন করে সাংবাদিক তামিমের সাথে বিয়ের গুঞ্জনের আগেও ২০১৬ সালের শুরুর দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় চিত্রনায়িকা পরীমনির সাথে দুই জনের বিয়ের খবর।এমনকি বিয়ের ছবি,কাবিননামা ও তালাকনামার ছবিও প্রকাশ পায় ফেসবুকে।২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি সকালে অনিক আব্রাহাম নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে ‘পরীমনি’র কিছু ছবি শেয়ার করা হয়।সেখানে অনিক দাবি করেছিলেন,পরীমনি তার বন্ধু ইসমাইলের স্ত্রী।তার কিছুদিন পরেই ফেসবুকে পাওয়া যায় পরীমনির কথিত বিয়ের কাবিননামা এবং নতুন কথিত বরের সঙ্গে কিছু ঘনিষ্ঠ ছবি।কিন্তু খুব সময় যেতে না যেতেই ফেসবুকে পাওয়া যায় পরীর আরও একজন কথিত স্বামীর সন্ধান।শাকিল রিয়াজ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে প্রকাশ করা হয়,পরীর নতুন বরের ছবি ও কাবিননামা। জানা গিয়েছিল,পরীমনির কথিত দ্বিতীয় স্বামীর নাম সৌরভ কবীর।সে সময়ে আলো অন্ধকার নামে একটি ফেসবুক পেজে পরীমনির কথিত প্রথম বিয়ের কাবিননামা এবং তালাকনামার ছবি প্রকাশ করে বিভিন্ন তথ্য জানানো হয়।তাতে উল্লেখ করা হয় যে,ইসমাইল ও পরীমনির বিয়ের কাজি ছিলেন পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার ভগীরথপুরের কাজি আবুল বাশার।নিকাহনামা ফরম নম্বর-১৬০১,বিয়ের রেজিস্ট্রি তারিখ:-২৪.৪.০৯ ইং, দেনমোহর:-৫ লক্ষ টাকা মাত্র।বিবাহের সাক্ষী:-১.মো. কবির হোসেন,পিতা:আ:হাশেম,ঠিকানা:-ভগীরথপুর, মঠবাড়িয়া,পিরোজপুর।২.মো.এনামুল কবীর,পিতা:আ:রাজ্জাক,ঠিকানা:ভগীরথপুর,মঠবাড়িয়া,পিরোজপুর।তালাকের তারিখ ২০.৪.১২,তালাকের রেজিস্ট্রি তারিখ: ১.৮.১২।সাক্ষী:আবুল হাশেম ও কাওছার গাজী।ঠিকানা: সিংহখালী,ভান্ডারিয়া,পিরোজপুর।কিন্তু তখন এসব ঘটনা অস্বীকার করে পরীমনি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন,এটা ফেইক।বিয়ের আসরে বসে থাকলে সেটা বিয়ে কিনা যাচাই করা উচিৎ।আর ছবি থাকলেই তো স্বামী হয় না।ছবি তো হাজার জনের সঙ্গে আছে।তার মানে এই নয় যে সবাই আমার স্বামী।`উল্লেখ্য,এ সকল বিয়ের কথাই পরীমনি মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর বলে সবসময়েই দাবী করে আসছেন পরীমনি।এবারেও তার অন্যথা হয়নি। তিনি তার পরিচিত কয়েকটি গণমাধ্যমকে বলেছেন ‘যারা এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ করছে তারা হয়তো নিজের জীবনে ভীষণ হতাশায় ভুগছেন’।
(((উৎপল দাশ,পূর্ব পশ্চিম বিডি নিউজ.কম)))
Publisher - Lutfur Rahman (Uzzal)
Published By The Editor From chttimes (Pvt.) Limited (Reg.No:-chttimes-83/2016)
Main Road,Gurosthan Mosque Market, Infront of district food Storage, Bandarban hill district,Bandarban.
Phone - News - 01673718271 Ad - 01876045846
Copyright © 2024 Chttimes.com. All rights reserved.