বান্দরবান অফিসঃ-গতকাল ২৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সিএইচটি ফার্স্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম নামে নিউজ পোর্টালে “”ভবন নির্মাণে রডের বদলে বাঁশ:উজ্জ্বল ধরা ছোঁয়ার বাইরে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদটি মিথ্যা,বানোয়াট এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত। সংবাদে প্রকাশিত কোন ঘটনার সাথে আমি জড়িত নই।আমার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোন প্রকার তথ্য প্রমান ছাড়াই সাংবাদিকতা পেশার নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রকৃত পক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলায় আমি দীর্ঘ তিন যুগের বেশি সময় যাবৎ সুনামের সাথে ব্যবসা বানিজ্য করে আসছি।পর্দার আড়ালে থেকে কাজ নিয়ন্ত্রণ,কাজ পাওয়া ও অন্যান্য বিষয়ে দেখভাল করার মতো ব্যবসায়ী আমি নই।ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমার প্রতিষ্ঠানের করা কোনও কাজেই নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়না।অনিয়ম এর প্রশ্নই আসেনা।তাছাড়া পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নমূলক কাজ গুলো সরকারি ভাবে কড়া নিয়মনীতি মেনে দেখভাল করা হয়।কোনও কাজে অনিয়ম করলে প্রতিষ্ঠান এর লাইসেন্সই বাতিল হয়ে যেতো।প্রকাশিত সংবাদে মাননীয় পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর স্ত্রী মে হ্লা প্রু মারমার নাম জড়িয়ে যে মিথ্যা তথ্য দেয়া হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়।আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
রাজনৈতিক ভাবে আমি জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ,বান্দরবান জেলা শাখার এর একজন কর্মী এবং বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগ এর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি।ব্যবসার ক্ষেত্রে নিজেকে আওয়ামীলীগ এর প্রভাবশালী নেতা পরিচয় দেয়ার প্রশ্নই আসেনা।মূলত আমার সামাজিক অগ্রযাত্রায় ইর্শান্বিত হয়ে বান্দরবান এর কোনও একটি মহল এমন অদ্ভুত ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে বলে আমি মনে করি।
আমার ধারনা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারনে বান্দরবান এলাকারই এক শ্রেনীর অপরাধী ও অসাধু ব্যাক্তিদের সমস্যা তৈরী হওয়ায় তারা আমার বিরুদ্ধে চিহ্নিত এই নিউজ পোর্টালকে পুঁজি করে এ ধরনের মিথ্যা,বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে।আমি এ ধরনের সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
উজ্জ্বল কান্তি দাশ,
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক,বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগ।