চট্টগ্রামের আমিরাবাদের বাসিন্দা আফরিন তামান্না আলিফা (১৫) কে বাড়ির পাশের এক ভাড়াটিয়া আয়েশা সিদ্দিকা (১৮) মিথ্যা প্রলোভনের মাধ্যমে ফুসলিয়ে বান্দরবান এর উদ্দেশ্যে নিয়ে আসে এবং ২ এপিবিএন এর তৎপরতায় হোটেল ম্যানেজারের স্বীকারোক্তি মতে তারা বান্দরবান সদরের হোটেল গ্রীনহীল আবাসিক হোটেলে গত এক দিন অবস্থান করেছিলো বলে তথ্য পাওয়া যায়।
এদিকে গত ২৯শে আগস্ট নিখোঁজ ঘটনার প্রেক্ষিতে লোহাগড়া থানায় এসআই (নিঃ)/মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম বাদি হয়ে লোহাগড়া থানায় একটি নিখোঁজের জিডি করে।
এপিবিএন এর প্রেস সূত্রে জানানো হয়,২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন,বাংলাদেশ পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আলী আহমদ খান এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় লোহাগাড়া থানার নিখোঁজ জিডি মূলে আফরিন তামান্না আলিফা (১৫),পিতা-আবু তালেব,মাতা-সুমি আকতার, সাং-মল্লিক সুবহান,হাজিরপাড়া,৫নং ওয়ার্ড, আমিরাবাদ থানা- লোহাগাড়া কে উদ্ধারে অভিযান শুরু করে ২ এপিবিএন।
এদিকে (৩০শে আগস্ট) বুধবার ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এর টহল টিম মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে দু’জন মেয়ের গতিবিধি সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদে তাদের মধ্যে নিখোঁজ হওয়া আফরিন তামান্না আলিফা (১৫) কে সনাক্ত করতে সক্ষম হয়।
পরবর্তীতে ২ এপিবিএন,মেঘলা,বান্দরবান কর্তৃক উদ্ধার পূর্বক ভিকটিম’কে বান্দরবান সদর থানায় অভিভাবকের উপস্থিতিতে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।