করোনার ভয়াল থাবায় কার্যত বিপর্যস্ত বিশ্ব। মহাপরাক্রমশালী মার্কিন মুল্লুক, ইউরোপ থেকে দক্ষিণ এশিয়া- সব পথে এখন মৃত্যুর বিভীষিকা। করোনার থাবায় রক্তবর্ণ বিশ্বের অর্থনীতিও রীতিমতো হয়ে পড়েছে কোণঠাসা। সর্বনাশা এই ছোবল থেকে বিচ্ছিন্ন নয় লাল-সবুজের বাংলাদেশও।
বাঙালি জাতির ঐক্য ও সংহতির প্রতীক বঙ্গকন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসের ভয়াবহতায় এক মোহনায় মিলিত হয়েছে দেশ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শুরু থেকেই সামাজিক দূরত্ব আর হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতে কাজ করছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যকর পদক্ষেপে সেনাবাহিনীর দেশজুড়ে অব্যাহত কর্মকাণ্ডে করোনার নিস্তব্ধতার মধ্যেও আমাদের প্রতিনিয়ত শক্তি, সাহস ও আশার আলো জুগিয়ে যাচ্ছে। কঠিন এই বাস্তবতায় এখন আর শুধু সামাজিক দূরত্ব ও হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখেনি সেনারা; করোনা জীবাণুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে অশান্ত ও অস্থির সময়ে প্রতিনিয়তই স্বমহিমায় উজ্জ্বল হয়ে উঠছেন দেশপ্রেমিক এই বাহিনীর সদস্যরা।
দিন যত গড়াচ্ছে তাদের কাজের স্টাইলও বদলে যাচ্ছে। কোনো জনসমাগম নয়, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন গৃহবন্দি জীবনযাপনের শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয়াটাই এখন তাদের ‘রুটিন ওয়ার্ক’।
অদৃশ্য জীবাণু করোনার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কার্যত এই যুদ্ধের পাশাপাশি মানবতার পক্ষের লড়াইয়েও নিজেদের অবতীর্ণ করেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। মানবিকতাবোধ জাগ্রত হয়ে দেশের ৬২টি জেলাতেই কর্মহীন গরিব ও দুস্থদের বাঁচিয়ে রাখতে নিত্যপণ্য বিতরণের কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছেন।
হুড়োহুড়ি বা শোডাউন প্রবণতার বাইরে গিয়ে তারা গরিব ও দুস্থদের ত্রাণের প্যাকেট পৌঁছে দিচ্ছেন বাড়ি বাড়ি। কোথাও কোথাও আবার নীরবে-নিভৃতে, ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতে। কখনও কখনও টহলের গাড়িতে থাকা ত্রাণসামগ্রী দারিদ্র্যজর্জর মানুষজনকে সড়কেই দেয়া হচ্ছে তুলে। দারিদ্র্যজর্জর জীবনে তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন নিুবিত্ত আর কর্মহীনরা।
আর এসব খরচাপাতি হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিজস্ব উদ্যোগে; নিজেদের জন্য বরাদ্দ রেশনের টাকায়। উদ্ভূত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত স্বল্প আয়ের মানুষের পাশে থাকার সরকারি উদ্যোগে নিজেদের সহযাত্রী হিসেবে মানবিক নৈতিকতার মনোভাব নিয়ে পথচলার অঙ্গীকার করেছেন দেশপ্রেমিক অকুতোভয় সেনারা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতার সংগ্রামের মূল চেতনাকে ধারণ করে পথচলা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ শুরু থেকেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার অঙ্গীকার করেছেন।
অমিত দৃঢ়তায় তিনি উচ্চারণ করেছেন- ‘আমরা সৈনিক, আমরা সব সময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।’ মাঠে থাকা সেনাসদস্যদের কার্যক্রম, রীতিনীতি এবং কঠোর মানসিকতার অগ্নিদেয়ালের পরিবর্তে মানবিক সারসত্যের নিগূঢ়তম বাস্তবতায় নিজেদের সমর্পণের ১৬ দফা কার্যকর নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
নিজের বহুমাত্রিক মেধার বিকিরণে, বর্ণাঢ্য ব্যক্তিত্ব ও পেশাদারিত্বের আভায় নিজ বাহিনীর সদস্যদের এসব নির্দেশনা বাহিনীর সদস্যদের সাহস ও মনোবল বাড়ানোর পাশাপাশি করোনা-সংকুল পরিস্থিতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে আক্ষরিক অর্থেই ‘টনিক’ হিসেবে কাজ করছে।
নিজের নির্দেশনায় সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ‘জনগণের প্রকৃত বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মানবিক হৃদয় নিয়েই ধৈর্য, সহনশীলতা ও সৎ সাহসের পরিচয় দিয়ে জনগণের পাশে থেকে তাদের আস্থা অর্জনেও গুরুত্বারোপ করেছেন।
জাতির সংকটময় মুহূর্তে নিজেদের পেশাদারিত্ব, সততা ও নিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের আপামর মানুষের পাশে থেকে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তিকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন সেনাপ্রধান। সেনাপ্রধানের এ নির্দেশনায় করোনার মহাপ্রলয়ের সময়েও নির্ভীক সেনাসদস্যরা দরিদ্র ও অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে।
নিজেদের জীবন বিপন্ন করে রাতদিন সড়কে সড়কে টহল দিচ্ছে। দেশপ্রেম, আবেগ ও মানবিকতার সঙ্গে সাধারণ মানুষের জন্য তাদের এমন প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা শুধু নজরকাড়াই নয়, মুগ্ধতার শৌর্য-বীর্য আর বীরত্বের বহিঃপ্রকাশও বটে!
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্য হিসেবে বিশ্বব্যাপী সাহসিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষার ক্ষেত্রেও তারা অটল ও অবিচল। দেশের প্রতিটি দুর্যোগ মোকাবেলায় তাদের অভিজ্ঞতা ও কৃতিত্ব রয়েছে।
করোনা ঠেকাতে তাদের অংশগ্রহণ সামগ্রিক পরিস্থিতিতে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করেছে। ফলে শত বিরূপতার মধ্যেও সাফল্য তাদের ললাট চুম্বন করেছে। সংগ্রামের সমুদ্র বেয়ে তারা বয়ে এনেছেন অর্জনের মণিমাণিক্য।
করোনা প্রতিরোধের সতর্কতামূলক কার্যক্রমকে জোরদার করার পাশাপাশি দেশপ্রেম আর মানবিকবোধ থেকেই মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নিজেরা বিনামূল্যে ওষুধ ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছেন। স্বাস্থ্যসেবার মাধ্যমেই কেন্দ্র থেকে প্রান্ত তৃণমূলের জনগোষ্ঠীর সঙ্গে রীতিমতো সম্পৃক্ত হয়েছেন ভাব-ভালোবাসার অচ্ছেদ্য বন্ধনে। বিভীষিকাময় পরিস্থিতিতে একেকজন সেনাসদস্য যেন হয়ে উঠেছেন আলোর পথের যাত্রী।
করোনায় মানুষের দুর্দশা ও অসহায়ত্ব বদলে দিয়েছে জীবনের পথ ও দৃষ্টিভঙ্গি। কালে কালে সেনাসদস্যদের দূরদর্শিতা, অঙ্গীকার ও দেশপ্রেম স্বীকৃত। প্রদীপ্ত সাহসে বলীয়ান সেনাবাহিনী এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের নেতৃত্বে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে উজ্জীবিত যেন স্বাধীনতার আলোক মশালের প্রভা ও দীপ্তিতে।
অকুতোভয় সেনারা বাঙালি জাতিকে শোনাচ্ছেন সাহসের বাণী ও বরাভয়। শুদ্ধ, সাহসী ও নির্লোভ এই সেনাবাহিনী বিপদে ও সংকটে পথ দেখাচ্ছেন, স্পর্শ দিচ্ছেন সাহসের। করোনার বিরুদ্ধে মাঠপর্যায়ের লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়ে প্রমাণ করেছেন এই দেশ ও দেশের মানুষই তাদের পরিবার ও পরিমণ্ডলের ধ্যানজ্ঞান। নিজেদের নিঃশ্বাসের মতোই তারা ভালোবাসেন দেশকে।
আমরা দেখেছি, করোনা পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কৃষি উৎপাদন অব্যাহত রাখার ওপর জোর দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করোনা যুদ্ধের এই অগ্রসৈনিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশেষ এই পরিস্থিতিতে দেশের কৃষি অর্থনীতিকে উজ্জীবিত করতেও বিশেষ ভূমিকা রাখছেন।
কৃষির উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের ঘরে ঘরে গিয়ে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন নানা জাতের উন্নত সবজির বীজ। করোনায় পুরো দেশ থমকে দাঁড়ালেও কৃষিকাজ যেন থমকে না দাঁড়ায়, সে জন্য ফসলের ‘মাঠের আসল নায়ক’ কৃষকের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে মনোবল সুদৃঢ় করে তাদের জন্য নিজেদের খরচায় প্রয়োজনীয় উপকরণও সরবরাহ করছেন।
দেশের মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত ও কৃষির উৎপাদন অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এমন কর্মপ্রয়াসকে ইতিবাচক, বাস্তবভিত্তিক ও সময়োপযোগী বলেই মন্তব্য করেছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরাও।
দেশের এই কঠিন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে সামগ্রিক উৎপাদনের ওপরও বিশেষ নজর দিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। সামনের দিনের খাদ্য সংকট ও মন্দা কাটাতেই কৃষি অর্থনীতিকে আরও মজবুত করতে কৃষির উৎপাদন বাড়াতে মাঠপর্যায়ের কৃষককে নিজেদের সাধ্যমতো সহায়তারও ‘বিশেষ বার্তা’ দিয়েছেন নিজ বাহিনীর দায়িত্বশীলদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, সেনাদের নিজেদের অর্থায়নে দেশের বিভিন্ন জেলায় উন্নত জাতের সবজির বীজ বিনামূল্যে চাষীদের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে। গ্রামীণ গৃহবধূদেরও বাড়ির উঠানে, জমির আইলে, রাস্তার পাশে বা পুকুরপাড়ে সাধ্যমতো সবজি চাষ করতে নানা জাতের সবজি বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে। অভাব, ক্ষুধা বা হতাশা কাটিয়ে কৃষকদের নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করতেই তৃণমূলে এসব কর্মপরিকল্পনার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
জাতিকে ক্ষুধামুক্ত এবং অপুষ্টি থেকে রক্ষায় তাদের মনোবল বৃদ্ধির পাশাপাশি ফসল উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সেনাবাহিনীর এই কর্মকৌশল অনুসরণযোগ্য বলেই মত দিয়েছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেম। তিনি বলেন, ‘অন্যরাও নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে এগিয়ে এলে খাদ্য উৎপাদন যথাযথ করার পাশাপাশি সম্ভাব্য অর্থনৈতিক মন্দাও কাটানো সম্ভব হবে।’
একই বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র মোদক বলেন, ‘দেশে সম্ভাব্য বেকারত্ব ও খাদ্য সংকটের ধাক্কা সামাল দিতে আগেভাগেই কৃষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যতিক্রমী এমন কর্মপ্রয়াসকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের কৃষক অনেক পরিশ্রমী। কৃষক যদি ঠিকভাবে বীজ পায় তাহলে তারা পরিশ্রম করে ফসল ফলাতে পারবে। খাদ্য ঘাটতি ঠেকানোর পাশাপাশি কৃষি উৎপাদন অব্যাহত রাখতে আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাদের সময়োচিত উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। আমি মনে করি, দেশব্যাপী তাদের এমন প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।’
বাঙালির অপূর্ব আবেগ, ভালোবাসা আর মায়ায় জড়ানো, বীরত্ব, সাহস, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব আর সংগ্রামের প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। চিতাবাঘের মতো বিদ্যুৎগতির পরিবর্তে সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন করোনা সতর্কতা প্রচারণায়।
জাতীয় জীবনে কঠিন এক সংগ্রামে একেকজন ‘করোনা যোদ্ধা’ কোটি কোটি মানুষকে সুরক্ষিত ও নিরাপদ করতে এসবের মাধ্যমেই যেন প্রকারান্তরে গেয়ে চলেছেন মানবতার জয়গান। তাদের এই অবিচল পথচলায় সম্পৃক্ত হয়েছেন দেশের অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও। একাত্তরের পর বাঙালি জাতির নতুন এ সংগ্রামের ইতিহাসে তারাও নিয়েছেন ঠাঁই।
সুনামগঞ্জ থেকে সুন্দরবন, কুতুবদিয়া থেকে তেঁতুলিয়া-সেনাবাহিনীর সদস্যরা নিজেদের টহলে টহলে যেমন সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছেন তেমনি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বেঁচে থাকার তীব্র অভিপ্রায় হৃদয়তন্ত্রীতে গেঁথে দিতে প্ল্যাকার্ডের লেখা বাক্য নিজের কণ্ঠে উচ্চারণ করছেন।
‘আতঙ্ক না ছড়াই, সতর্ক থাকি, সাহায্য করি’ কিংবা ‘ঘন ঘন হাত ধুই, করোনা থেকে নিরাপদ রই।’ তাদের টহল গাড়িতেও দেখা মিলছে ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জীবনযাপন করুন’ লেখা স্টিকার। সেনাসদস্যদের দেশমাতৃকার সেবায় ক্লান্তিহীন মুগ্ধমনে পথচলা; নিশীথে-দিবসে আলোর ঝরনাধারায় অমাবস্যার ঘনিয়ে আসা ঘন কালো অন্ধকার যেন ধুয়ে-মুছে দিচ্ছে।
দেশপ্রেমের প্রশ্নে অনড়, সাহসী এবং লড়াকু বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের পর করোনাযুদ্ধেও দক্ষ ও চৌকস সেনারা লড়াই-সংগ্রামের জন্য বাংলাদেশের ইতিহাসের সাফল্যের আখরে যেমন লিপিবদ্ধ থাকবেন। তেমনি একেকজন সেনাসদস্য স্মরণের আলোয় হয়ে থাকবেন আলোকোজ্জ্বল। তাদের জন্য শুভ কামনা নিরন্তর। ভালোবাসা অবিরাম।
Publisher - Lutfur Rahman (Uzzal)
Published By The Editor From chttimes (Pvt.) Limited (Reg.No:-chttimes-83/2016)
Main Road,Gurosthan Mosque Market, Infront of district food Storage, Bandarban hill district,Bandarban.
Phone - News - 01673718271 Ad - 01876045846
Copyright © 2024 Chttimes.com. All rights reserved.