সংসদে ৩০০ বিধি নিয়ে বক্তব্যের সময় পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, জনশুমারির মতো একটি ব্যাপক ও বৃহৎ কার্যক্রমের প্রচার শুরুর অংশ হিসেবে আগামী ৭ জুন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক উদ্বোধনী খাম সম্বলিত স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্তকরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শুমারি শুরুর প্রাক্কালে ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরা ডিজিটাল জনশুমারি পরিচালনা করতে যাচ্ছি। বৈশ্বিক পরিসরে আমরা পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল পদ্ধতিতে শুমারি পরিচালনা করার একক অনন্য কৃতিত্ব অর্জন করতে যাচ্ছি। যা আমাদের জন্য একটি গর্বের বিষয়।
মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল জনশুমারির সফল বাস্তবায়নে ব্যাপক প্রচার কার্যক্রমের আওতায় বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ প্রাইভেট চ্যানেলগুলো প্রতিনিয়ত জিঙ্গেল, পাবলিক সার্ভিস অ্যানাউন্সমেন্ট, ডকুড্রামা প্রভৃতিতে প্রচার চালানো হচ্ছে। এছাড়া বাংলাদেশ বেতার, এফএম রেডিও ও কমিউনিটি রেডিওতেও শুমারির বিজ্ঞাপন প্রচারের পাশাপাশি পোস্টার, লিফলেট, ব্যানার, স্টিকার, ব্রুশিউর প্রভৃতি বিতরণ, সব মহানগরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আলোকসজ্জা, সড়ক দ্বীপ সজ্জিতকরণ, প্রায় ৪ লাখ মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গির্জা প্রভৃতির মাধ্যমে সার্বক্ষণিক প্রচারণা চলছে।