এছাড়া পশু ব্যবসায়ী এবং ক্রেতারা যাতে করে লেনদেনের সময় জাল টাকা বিস্তার চক্রের শিকার না হয় সেজন্য জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন স্থাপন করা হয়েছে হাটগুলোতে। পশু হাটগুলোতে পর্যাপ্ত পানি, শৌচাগার ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করেছে কর্তৃপক্ষ। পকেটমার, প্রতারক, চাঁদাবাজদের অত্যাচার রুখতে পুলিশ ও র্যাব নিয়মিতভাবে পশুর হাটগুলোতে টহল দিচ্ছে।
গাবতলী পশু হাটে সরকারের সুব্যবস্থায় খুশি হয়ে সাতক্ষীরা থেকে আগত ছাগল ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম ছাত্তার বলেন, সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ দিতে চাই। সাতক্ষীরা থেকে বিশটি ছাগল নিয়ে এসেছি গাবতলী হাটে। পথিমধ্যে এক টাকাও চাঁদা দিতে হয়নি কাউকে। ট্রাফিক পুলিশ পথে পথে সাহায্য করেছে। আমার মতো ব্যবসায়ী এবার ভীষণ খুশি। গাবতলীতে তিন দিন ধরে আছি। কেউ কোনো রকম ঝামেলা করেনি। পুলিশ ভাইরা খোঁজ-খবর রাখছেন। সবগুলো ছাগল বিক্রি হলে মোটা অংকের লাভ হবে। আমরা পশু ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে ঋণী।