বিশ্বব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বার্ষিক সাধারণ সভার সাইড লাইন আলোচনা হিসেবে গত বুধবার দুই গর্ভনরের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। সাত দিনের সাধারণ সভা গত মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে শুরু হয়।
গভর্নর বলেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে আইএমএফের সহায়তা নিশ্চিত হয়েছে। চীন, জাপান, ভারতও দেশটিকে সহায়তা দিচ্ছে। ফলে মার্চের মধ্যেই অর্থ পরিশোধ করবে বলে তাঁকে জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার গভর্নর। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই প্রথম কিস্তি এবং মার্চের মধ্যে বাকি দুই কিস্তিতে পুরো অর্থ পরিশোধ করা হবে। তিনি জানান, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে সময়মতো অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। দুই কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করার কথা ছিল তাদের। তবে সংকট বিবেচনায় অর্থ পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দেয় বাংলাদেশ।
গভর্নর বলেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে আইএমএফের সহায়তা নিশ্চিত হয়েছে। চীন, জাপান, ভারতও দেশটিকে সহায়তা দিচ্ছে। ফলে মার্চের মধ্যেই অর্থ পরিশোধ করবে বলে তাঁকে জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার গভর্নর। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই প্রথম কিস্তি এবং মার্চের মধ্যে বাকি দুই কিস্তিতে পুরো অর্থ পরিশোধ করা হবে। তিনি জানান, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে সময়মতো অর্থ পরিশোধ করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। দুই কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করার কথা ছিল তাদের। তবে সংকট বিবেচনায় অর্থ পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দেয় বাংলাদেশ।
প্রসঙ্গত, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে গত বছর ২০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়া হয় শ্রীলঙ্কাকে। তিন কিস্তিতে ওই অর্থ দেওয়া হয়। প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড় হয় গত বছরের আগস্টে। প্রতিটি কিস্তির অর্থ ছাড়ের পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। সংকট আরও ঘনীভূত হওয়ায় এখনও কোনো অর্থ পরিশোধ শুরু করেনি শ্রীলঙ্কা।অন্যান্য প্রসঙ্গে গভর্নর জানান, আন্তর্জাতিক অনেক বাণিজ্যিক ব্যাংক সরকারকে ঋণ সহায়তা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে জেপি মর্গান, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের কথা উল্লেখ করেন তিনি। এসব ব্যাংকের প্রতিনিধিকে তিনি জানিয়েছেন, সরকার এ মুহূর্তে কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে তাদের আগ্রহের কথা সরকারের জানা থাকল। আগামীতে কখনও প্রয়োজন হলে ভেবে দেখা যাবে। বরং দেশের বেসরকারি খাতকে ঋণ আরও বেশি পরিমাণে দিতে এসব ব্যাংকের প্রতিনিধিকে অনুরোধ জানিয়েছেন গভর্নর।