বান্দরবান সদরের ৪নং সুয়ালক ইউনিয়নের কাইচতলি ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছেনুয়ারা এর রহস্যজনক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মৃত্যুর পর দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন তাঁর স্বামী কথিত ডাক্তার ওয়াসিম।এরই মধ্যে বান্দরবান সদর থানায় ছেনুয়ারার পিতা আবুল হোসেন এর করা মামলায় ১৮ সেপ্টেম্বর রবিবার জামিন প্রার্থনা করে ওয়াসিম। বিজ্ঞ আদালত জামিন শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
পরে মৃত ছেনোয়ারার মৃত্যুর পর তাঁর পিতা আবুল হোসেনের দায়ের করা মামলায় তাকে তিন দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।শুনানি শেষে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত শুনানি গ্রহণ করেন এবং ওয়াসিমকে তিন দিন এর রিমান্ড মঞ্জুর করেন।মামলার বাদি আবুল হোসেন নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।বিজ্ঞ আদালত এর রায়ে তিনি সন্তুষ্টি জানিয়ে বলেন,আমার মেয়ে মরে গেছে,তাঁকে তো আমি আর ফিরে পাবো না কিন্তু আমার মেয়েটা কিভাবে কেনও হঠাৎ করে এই ধরনের রহস্যজনক দুর্ঘটনায় মারা গেলো তা পৃথিবীর কোনও বাবা মা মেনে নিতে পারবে না।আমার মেয়ের মারা যাবার অনেক আগে থেকেই তাকে অনেক অত্যাচার এবং নির্যাতন করতো তাঁর স্বামী ওয়াসিম।যা সামাজিকভাবে সবাই জানতো।
এদিকে চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিএইচটি টাইমস ডটকম কে রিমান্ড মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,বিজ্ঞ আদালত তিনদিন এর রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।আদালতের আদেশ পত্র হাতে পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে জনৈক নারীর নেতৃত্বে সুয়ালক ইউনিয়ন এর কয়েকজন বিতর্কিত জনপ্রতিনিধি তাকে যেকোনও প্রক্রিয়ায় কারাগার থেকে মুক্ত করতে লবিং তদ্বির করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ছেনোয়ারার আত্মীয় স্বজনরা।যদিও বান্দরবান সদর থানা পুলিশ তাকে রিমান্ডে আনায় সত্য উদঘাটিত হবে বলে মনে করেন তাঁর স্বজনরা।
কি ঘটেছিলো সেদিনঃ জানতে হলে আরও পড়ুন সিএইচটি টাইমস ডটকম এর ১৩ই মার্চ প্রকাশিত প্রতিবেদনেঃ-👇👇👇
https://www.chttimes.com/বান্দরবান/মোটরসাইকেল-দুর্ঘটনা-নাকি/