এসপি জেরিন আখতার জানান,ঘটনার পর ভিকটিমের ছেলে উশৈচিং মার্মার লিখিত অভিযোগে চারজনকে আসামি করে রোয়াংছড়ি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।পরে পুলিশ তদন্তে নামে এবং ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মূল আসামি শ্যামলকে গ্রেফতার করা হয়।
জেরিন আখতার আরও জানান,শ্যামলকে আদালতে তোলা হলে তিনি ওই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যায় একাই জড়িত বলে স্বীকারেক্তি দিয়েছেন।উল্লেখ্য,গত ০৪ মার্চ নোয়াপতং ইউনিয়নের পাহাড়ের এক জুম ঘরে ওই নারীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।