সূত্র বলছে, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেপালের মতো ড. কামালের প্রথম পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র ছিল কীভাবে একটা জুডিশিয়াল ক্যু করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শেখ হাসিনাকে সরানো যায়। প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সিনহাকে নিয়ে ড. কামাল সেই ষড়যন্ত্র করেছিলেন।
বিশ্বস্ত সূত্র থেকে আরো জানা যায়, নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে সুজন-এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের বাড়িতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের উপস্থিতিতে নৈশভোজে ড. কামাল সরাসরি সরকার পতনের জন্য মোসাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
জানা যায়, আন্দোলনের ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা যায়, সেই জন্য কামাল হোসেন, ইউনূস আর খালেদা জিয়ার যারা সহচর, তারা নাক গলানো শুরু করেছিলেন পরিকল্পিতভাবে। তবে সরকারের শক্ত গোয়েন্দা নজরদারির জন্য তা ব্যর্থ হয়।
সূত্রমতে, সরকারের পতন ঘটানোর জন্য একের পর এক ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত রেখেছেন ড. কামাল। এরই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট শিক্ষার্থী আন্দোলনের সময় চলে আসেন বদিউল আলম মজুমদারের ঘরে। বর্তমানে ড. কামালের হাত ধরে সেই ষড়যন্ত্রের জাল সুপ্রিম কোর্টেও চলে এসেছে। যেহেতু বিএনপির কমিটি বার দখল করেছে সেহেতু প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি ঘরে বসে আর শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে সরকার পতনের জন্য প্রতিদিনই জামায়াতের নেতৃত্বে ড. কামালের গোপন মিটিং নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
উল্লেখ্য, যুক্তফ্রন্ট গঠনের মাধ্যমে ড. কামাল পেছনের দরজা দিয়ে যাতে ক্ষমতায় আসতে পারে সেই ষড়যন্ত্র করছেন বলেই নিশ্চিত করেছে বিএনপি সূত্র।