শিরোনাম: নাইক্ষ্যংছড়িতে ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত প্রবারনা পূর্নিমা ও কঠিন চীবর দান উপলক্ষে স্থানীয় খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠকদের মতবিনিময় ও শুভেচ্ছা উপহার বিতরন প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে আর্থিক অনুদান বিতরন করলো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বান্দরবানে নানা আয়োজনে উদযাপন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার করলো বান্দরবান সেনা জোন বান্দরবানে বিশেষ টাস্কফোর্স এর অভিযান দুর্গাপূজা অশুভশক্তিকে পরাজিত করে শুভ শক্তিতে রূপান্তরিত করবেঃ উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা লামায় মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে দুর্গাপূজা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের হেনস্তা রোধে আইন হচ্ছেঃ মুহিবুল হাসান চৌধুরী


ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশের সময় :৩ জুলাই, ২০২২ ৬:৫৪ : অপরাহ্ণ 233 Views

শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন,শিক্ষক হেনস্তার সবগুলো ঘটনাই অনাকাঙ্ক্ষিত।তবে আগে যে হতো না,এমন নয়,এখন বেশি শিক্ষক হেনস্তার ঘটনা ঘটছে।আগে হয়তো আমরা জানতে পারতাম না,বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের কারণে জানতে পারছি।তবে ইদানীং যতগুলো শিক্ষক হেনস্তার ঘটনা ঘটেছে সবগুলোর অ্যাকশন নেয়া হয়েছে।

সাভারে উৎপল কুমার সরকারের হত্যার ঘটনায় দায়ীদের পরিবারসহ আমরা গ্রেপ্তার করেছি।এখন আমরা প্রত্যেকটি ঘটনার বিচার করছি,তদন্ত করছি কারা কারা দায়ী? গতকাল শনিবার ভোরের কাগজকে তিনি এসব কথা বলেন।মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতবিষয়ক কোনো অভিযোগ এলে,তা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষা অফিসার, ডিসি,এডিসি বা জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে আমি আগামী বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আলোচনা করব।শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতে কোনোভাবে কোনো শিক্ষককে হেনস্তার শিকার হতে না হয় সে ধরনের একটা নির্দেশনা দেব।

তিনি বলেন,এখন উগ্ররক্ষণশীল, পশ্চাৎমুখী ও সাম্প্রদায়িক দল ঠেলতে ঠেলতে আপনাকে অন্ধকার যুগে ঠেলে ফেলে দেবে।তথাকথিত মাওলানারা ওয়াজ মাহফিল করতেছে মনগড়া।তারা মেয়েদের বিরুদ্ধে, শিশুদের বিরুদ্ধে,সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যা তা বলে সমাজের সাধারণ মানুষকে উসকে দিচ্ছে।এছাড়া অনেক স্কুলের হিজাব ইউনিফরম পরতে বাধ্য করা হচ্ছে।এটা মাথায় রাখতে হবে।এসব বন্ধ করতে আমরা কাজ করছি।

তিনি বলেন,এখন বাস্তবতা,আমাদের দেশে এক ধর্ম গোষ্ঠী,ধর্মের ফেরিওয়ালা আছে,তারা নানা ধরনের ফন্দি-ফিকির করে শুধু সংখ্যালঘু শিক্ষকদের না,যে কোনো ধরনের প্রগতিশীল শিক্ষকদের টার্গেট করে।এ ধরনের ধর্ম ব্যবসায়ীরা বলে বেড়াচ্ছে,সাধারণ শিক্ষায় নৈতিকতা কম।অথচ ওই গোষ্ঠীই নৈতিকতার নামে শিশু শিক্ষার্থীদের বলাৎকার করে থাকে।এ ধরনের নৈতিকতার আমাদের প্রয়োজন নেই।

তিনি বলেন,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অর্থাৎ ফেসবুক,ইউটিউব-এ বড় শিকার হচ্ছে নারী,শিশু ও সমাজের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ,এখন শিক্ষকরাও হচ্ছেন।এটার বিষয়ে আইসিটি বিভাগকে আমরা অনুরোধ করব,যারা এদেশে ইউটিউব বা ফেসবুকের ব্যবসা করছে তাদের সহযোগিতা দরকার।যাতে সমাজের সম্প্রীতি বিনষ্ট না হয়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
October 2024
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!